MindSpark
MindSpark - Motivation page
2 pessoas curtiram isso
11 Publicações
7 fotos
0 Vídeos
0 Anterior
Atualizações recentes
  • 0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·148 Visualizações ·0 Anterior
  • "মাথা গরম নয়, মাথা ঠাণ্ডা রাখো।"
    রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ৪৮% উন্নত হয়।
    – ঠাণ্ডা মাথাই বড় সিদ্ধান্ত আনে।
    "মাথা গরম নয়, মাথা ঠাণ্ডা রাখো।" রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ৪৮% উন্নত হয়। – ঠাণ্ডা মাথাই বড় সিদ্ধান্ত আনে। ❄️🧠🎯
    0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·143 Visualizações ·0 Anterior
  • গবেষণায় দেখা গেছে, ৯০% সফল মানুষ উচ্চ EQ-র অধিকারী।
    লোভ নয়, মূল্যবোধই গড়ে তোলে সত্যিকারের নেতৃত্ব।"
    গবেষণায় দেখা গেছে, ৯০% সফল মানুষ উচ্চ EQ-র অধিকারী। লোভ নয়, মূল্যবোধই গড়ে তোলে সত্যিকারের নেতৃত্ব।"🧠📊✨
    0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·156 Visualizações ·0 Anterior
  • "দিন শুরু করো ধ্যান দিয়ে।"
    প্রতিদিন ১০ মিনিট ধ্যান মানসিক চাপ ৪০% কমায়।
    – শান্ত মনে শুরু করো দিন।
    "দিন শুরু করো ধ্যান দিয়ে।" প্রতিদিন ১০ মিনিট ধ্যান মানসিক চাপ ৪০% কমায়। – শান্ত মনে শুরু করো দিন। 🧘‍♂️🌅
    Love
    1
    · 0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·129 Visualizações ·0 Anterior
  • “জীবন ছুটে চলছে নিজের ছন্দে,
    নিরবধি সময়ের প্রবাহে থেমে থাকে না কখনো।”
    “জীবন ছুটে চলছে নিজের ছন্দে, নিরবধি সময়ের প্রবাহে থেমে থাকে না কখনো।”
    Like
    1
    · 0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·134 Visualizações ·0 Anterior
  • আলহামদুলিল্লাহ

    যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কায়ার স্টারমার বলেছেন, ‘বো'মা হা'মলার শিকার নিষ্পাপ শিশুদের দুর্ভোগের মাত্রা সম্পূর্ণ অসহনীয়, আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না।’

    মঙ্গলবার (২০ মে) হাউস অফ কমন্সে ইইউর সাথে ইউকের "পুনঃস্থাপন চুক্তি" নিয়ে বক্তব্য প্রদানের সময় এ কথা বলেন তিনি। ই'স'রায়েলি সরকারের সাম্প্রতিক ঘোষণা, তারা গাজায় কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সাহায্যের অনুমতি দেবে। সে সম্পর্কে স্টারমার বলেন, এটি ‘সম্পূর্ণ এবং সম্পূর্ণরূপে অপর্যাপ্ত।’ এসময় গাজায় ব্যাপকভাবে মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির দাবির ওপর জোর দেন স্টারমার।
    আলহামদুলিল্লাহ 🥰 যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কায়ার স্টারমার বলেছেন, ‘বো'মা হা'মলার শিকার নিষ্পাপ শিশুদের দুর্ভোগের মাত্রা সম্পূর্ণ অসহনীয়, আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না।’ মঙ্গলবার (২০ মে) হাউস অফ কমন্সে ইইউর সাথে ইউকের "পুনঃস্থাপন চুক্তি" নিয়ে বক্তব্য প্রদানের সময় এ কথা বলেন তিনি। ই'স'রায়েলি সরকারের সাম্প্রতিক ঘোষণা, তারা গাজায় কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সাহায্যের অনুমতি দেবে। সে সম্পর্কে স্টারমার বলেন, এটি ‘সম্পূর্ণ এবং সম্পূর্ণরূপে অপর্যাপ্ত।’ এসময় গাজায় ব্যাপকভাবে মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির দাবির ওপর জোর দেন স্টারমার।
    0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·150 Visualizações ·0 Anterior
  • সত্য বচন
    সত্য বচন 🌿
    0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·132 Visualizações ·0 Anterior
  • মানুষের সাফল্য অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা কোনটা জানেন? কোনো কাজ পরে করব ভেবে ফেলে রাখা। এই যেমন:

    * আগামীকাল থেকে সকালে উঠে দৌড়াব।
    * পরের মাস থেকে নতুন কিছু শিখব।
    * আগামী বছর একটা বিজনেস শুরু করব বা চাকরি পাব।
    * পরের বার অবশ্যই ভালো পরীক্ষা দেব।

    কিন্তু ওই "একদিন" কখনোই আসে না আপনার জীবনে। আর এই "অপেক্ষা", এই "আগামীকাল" আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রতারক।

    আপনার আসলে সমস্যাটা কোথায়?

    ১. পরিকল্পনা নয়, কাজ শুরু করুন
    পরিকল্পনা করা সহজ, কিন্তু সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করা কঠিন। আমাদের মস্তিষ্ক পরিকল্পনার সময় সাময়িক আনন্দ পায় এবং মনে করে কাজ শেষ। কিন্তু বাস্তবে কাজ শুরু না করলে সেটি শুধু একটা কল্পনা।

    ২. সঠিক মুহূর্তের অপেক্ষা
    “সবকিছু ঠিকঠাক হলে শুরু করব” — এই ভাবনাটা আত্মঘাতী। কারণ জীবন কখনোই নিখুঁত হবে না। এই অপেক্ষার মানে হলো, আপনি ভয় পাচ্ছেন।

    ৩. ছোট পদক্ষেপে অগ্রগতি
    বড় কিছু করার জন্য ছোট কিছু শুরু করাটা জরুরি। আপনি যদি দিনে মাত্র ১০ মিনিটও কিছু করেন, সেটাও আপনার অগ্রগতির প্রথম ধাপ।

    ৪. ব্যর্থতার ভয়
    ব্যর্থতা জীবনের অংশ। আপনাকে ভুল থেকেই শিখতে হবে। ব্যর্থ না হলে সফলতাও আসবে না।

    আপনার জন্য আজকের বার্তা:

    জীবন কখনোই "পরে" বা "কাল" বলে আপনার জন্য অপেক্ষা করবে না। সময় তার মতো এগিয়ে যাবে। আপনি হয় আজ শুরু করবেন, নয়তো পিছিয়ে পড়বেন।

    আজ থেকেই ছোট ছোট কিছু করুন।

    ✓ যদি পড়াশোনা করতে চান, একটা পৃষ্ঠা পড়ুন।
    ✓ যদি ফিটনেস বাড়াতে চান, ৫ মিনিট ব্যায়াম করুন।
    ✓ যদি নতুন দক্ষতা শিখতে চান, ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখুন।
    ✓ কাউকে প্রপোজ করতে চাইলে আজকেই করুন, কারণ কাল সে অন্য কারো হয়ে যেতে পারে।

    যতদিন না আপনি শুরু করছেন, ততদিন সবকিছুই অসম্ভব। আর একবার শুরু করলে সবকিছুই সম্ভব। আজকের ছোট পদক্ষেপটাই হতে পারে আপনার আগামীকালের সাফল্যের ভিত্তি।

    তাই, “আগামীকাল” নয়, “আজ” থেকেই শুরু করুন। কারণ, জীবন বড়ই নিষ্ঠুর। সে আপনার জন্য একদিনও অপেক্ষা করতে রাজি নয়!
    মানুষের সাফল্য অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা কোনটা জানেন? কোনো কাজ পরে করব ভেবে ফেলে রাখা। এই যেমন: * আগামীকাল থেকে সকালে উঠে দৌড়াব। * পরের মাস থেকে নতুন কিছু শিখব। * আগামী বছর একটা বিজনেস শুরু করব বা চাকরি পাব। * পরের বার অবশ্যই ভালো পরীক্ষা দেব। কিন্তু ওই "একদিন" কখনোই আসে না আপনার জীবনে। আর এই "অপেক্ষা", এই "আগামীকাল" আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রতারক। আপনার আসলে সমস্যাটা কোথায়? ১. পরিকল্পনা নয়, কাজ শুরু করুন পরিকল্পনা করা সহজ, কিন্তু সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করা কঠিন। আমাদের মস্তিষ্ক পরিকল্পনার সময় সাময়িক আনন্দ পায় এবং মনে করে কাজ শেষ। কিন্তু বাস্তবে কাজ শুরু না করলে সেটি শুধু একটা কল্পনা। ২. সঠিক মুহূর্তের অপেক্ষা “সবকিছু ঠিকঠাক হলে শুরু করব” — এই ভাবনাটা আত্মঘাতী। কারণ জীবন কখনোই নিখুঁত হবে না। এই অপেক্ষার মানে হলো, আপনি ভয় পাচ্ছেন। ৩. ছোট পদক্ষেপে অগ্রগতি বড় কিছু করার জন্য ছোট কিছু শুরু করাটা জরুরি। আপনি যদি দিনে মাত্র ১০ মিনিটও কিছু করেন, সেটাও আপনার অগ্রগতির প্রথম ধাপ। ৪. ব্যর্থতার ভয় ব্যর্থতা জীবনের অংশ। আপনাকে ভুল থেকেই শিখতে হবে। ব্যর্থ না হলে সফলতাও আসবে না। আপনার জন্য আজকের বার্তা: জীবন কখনোই "পরে" বা "কাল" বলে আপনার জন্য অপেক্ষা করবে না। সময় তার মতো এগিয়ে যাবে। আপনি হয় আজ শুরু করবেন, নয়তো পিছিয়ে পড়বেন। আজ থেকেই ছোট ছোট কিছু করুন। ✓ যদি পড়াশোনা করতে চান, একটা পৃষ্ঠা পড়ুন। ✓ যদি ফিটনেস বাড়াতে চান, ৫ মিনিট ব্যায়াম করুন। ✓ যদি নতুন দক্ষতা শিখতে চান, ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখুন। ✓ কাউকে প্রপোজ করতে চাইলে আজকেই করুন, কারণ কাল সে অন্য কারো হয়ে যেতে পারে। যতদিন না আপনি শুরু করছেন, ততদিন সবকিছুই অসম্ভব। আর একবার শুরু করলে সবকিছুই সম্ভব। আজকের ছোট পদক্ষেপটাই হতে পারে আপনার আগামীকালের সাফল্যের ভিত্তি। তাই, “আগামীকাল” নয়, “আজ” থেকেই শুরু করুন। কারণ, জীবন বড়ই নিষ্ঠুর। সে আপনার জন্য একদিনও অপেক্ষা করতে রাজি নয়!
    0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·163 Visualizações ·0 Anterior
  • ছেলেটি খুব রাগী। একদিন তার বাবা তাকে একটি পেরেকভর্তি প্যাকেট দিয়ে বললেন, "যতবার তুমি রেগে যাবে, এখান থেকে একটি পেরেক হাতুড়ি দিয়ে আমাদের বাড়ির এই পাথরের পিলারে গেঁথে দিবে।"
    প্রথম দিনেই ছেলেটিকে ৩৯টি পেরেক মারতে হলো, কারণ সে ওইদিন ৩৯ বার রেগে গিয়েছিল! সে তখন ভাবল, কষ্ট করে পেরেক মারার চেয়ে রাগ কমিয়ে ফেলা ভালো।
    পরদিন থেকে ছেলেটি রাগ নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করতে লাগল। প্রথমদিকে ব্যর্থ হলেও, তীব্র ইচ্ছাশক্তির কারণে সে সপ্তাহখানেকের মধ্যে রাগ বশে আনা শিখে গেল। ধীরে ধীরে পেরেক মারা কমতে থাকল এবং অবশেষে এমন একদিন এলো যেদিন আর তাকে একটিও পেরেক মারতে হলো না।
    তখন বাবা ছেলেকে ডেকে বললেন, "পিলারের পেরেকগুলো তুলে ফেলো।" ছেলেটি মনে মনে বেশ বিরক্ত হলো, কারণ পেরেক মারার চেয়ে তোলা অনেক বেশি কঠিন। তারপরও সে তার বাবার আদেশ পালন করল।
    পেরেক তোলা শেষ হলে বাবা ছেলেকে পিলারের দিকে দেখিয়ে বললেন, "দেখ, পাথরের ওপর পেরেকের গর্তগুলো এখনও রয়ে গেছে। পিলারটিকে কখনোই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে না! যখন তুমি রেগে গিয়ে কারো মনে আঘাত দাও, তখন তার মনেও ঠিক এমনই একটা ক্ষত তৈরি হয়, যা কখনোই পুরোপুরি মুছে ফেলা যায় না।"
    শিক্ষা: আঘাত দেওয়া সহজ, কিন্তু চিহ্ন মুছে ফেলা অনেক কঠিন।
    সংগৃহীত
    ছেলেটি খুব রাগী। একদিন তার বাবা তাকে একটি পেরেকভর্তি প্যাকেট দিয়ে বললেন, "যতবার তুমি রেগে যাবে, এখান থেকে একটি পেরেক হাতুড়ি দিয়ে আমাদের বাড়ির এই পাথরের পিলারে গেঁথে দিবে।" প্রথম দিনেই ছেলেটিকে ৩৯টি পেরেক মারতে হলো, কারণ সে ওইদিন ৩৯ বার রেগে গিয়েছিল! সে তখন ভাবল, কষ্ট করে পেরেক মারার চেয়ে রাগ কমিয়ে ফেলা ভালো। পরদিন থেকে ছেলেটি রাগ নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করতে লাগল। প্রথমদিকে ব্যর্থ হলেও, তীব্র ইচ্ছাশক্তির কারণে সে সপ্তাহখানেকের মধ্যে রাগ বশে আনা শিখে গেল। ধীরে ধীরে পেরেক মারা কমতে থাকল এবং অবশেষে এমন একদিন এলো যেদিন আর তাকে একটিও পেরেক মারতে হলো না। তখন বাবা ছেলেকে ডেকে বললেন, "পিলারের পেরেকগুলো তুলে ফেলো।" ছেলেটি মনে মনে বেশ বিরক্ত হলো, কারণ পেরেক মারার চেয়ে তোলা অনেক বেশি কঠিন। তারপরও সে তার বাবার আদেশ পালন করল। পেরেক তোলা শেষ হলে বাবা ছেলেকে পিলারের দিকে দেখিয়ে বললেন, "দেখ, পাথরের ওপর পেরেকের গর্তগুলো এখনও রয়ে গেছে। পিলারটিকে কখনোই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে না! যখন তুমি রেগে গিয়ে কারো মনে আঘাত দাও, তখন তার মনেও ঠিক এমনই একটা ক্ষত তৈরি হয়, যা কখনোই পুরোপুরি মুছে ফেলা যায় না।" শিক্ষা: আঘাত দেওয়া সহজ, কিন্তু চিহ্ন মুছে ফেলা অনেক কঠিন। সংগৃহীত
    0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·160 Visualizações ·0 Anterior
  • REAL
    REAL
    0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·103 Visualizações ·0 Anterior
  • 0 Comentários ·0 Compartilhamentos ·95 Visualizações ·0 Anterior
Mais stories
Almeet https://almeet.com