• মেগা বান্ডিল ওফার

    আপনি পাচ্ছেন-
    100+ Online Course video ( Downloadable)
    100+ Php & Laravel Script
    - For, E-commerce, Newspaper, Blog, E-learning, Medical Cms, More & More.
    50+ Wordpress Theme & Plugins ( E-commerce, Newspaper, Blog, E-learning, More and more.
    70+ Country Documents PSD File (download & Editable)

    সবকিছু একসাথে পাচ্ছেন আপনি ৳ ১৫০০ টাকা'তে!!!

    আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন-
    WhatsApp +8801919461513
    মেগা বান্ডিল ওফার 💥 আপনি পাচ্ছেন- 👉100+ Online Course video ( Downloadable) 👉100+ Php & Laravel Script - For, E-commerce, Newspaper, Blog, E-learning, Medical Cms, More & More. 👉50+ Wordpress Theme & Plugins ( E-commerce, Newspaper, Blog, E-learning, More and more. 👉 70+ Country Documents PSD File (download & Editable) সবকিছু একসাথে পাচ্ছেন আপনি ৳ ১৫০০ টাকা'তে!!! আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন- WhatsApp +8801919461513
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
  • তাহাজ্জুদ প্রতিযোগিতা আমার শাশুড়ির সাথে

    যখন জানতে পারলাম আমি গর্ভবতী, আমি গোপনে একটি ছেলের জন্য দোয়া করতাম। আমি আমার ছোট বোনকে নিজের সন্তানের মতো বড় করেছি—তাই এবার আমি শুধু একজন ছেলেকে বড় করার আনন্দ অনুভব করতে চেয়েছিলাম।

    কিন্তু আমার শাশুড়ির ছিল অন্য পরিকল্পনা। তিনি সব সময় একটি কন্যা সন্তানের স্বপ্ন দেখতেন, কিন্তু কখনও তা পাননি।

    তিনি হাসলেন এবং বললেন, “চলো, তাহাজ্জুদের প্রতিযোগিতা করি। তুমি একটি ছেলের জন্য দোয়া করো, আমি একটি মেয়ের জন্য দোয়া করবো। দেখি কে জেতে।”
    আর সেই থেকেই আমরা দুজনেই রাতে শেষ অংশে আমাদের দোয়া ফিসফিস করে বলতে শুরু করলাম।

    প্রথম আল্ট্রাসাউন্ড… যমজ!
    আমরা দুজনেই হাসলাম এবং কেঁদে ফেললাম। যেন আল্লাহ মৃদুস্বরে বললেন: প্রতিযোগিতার দরকার নেই। তোমরা দুজনেই জিতেছো।

    একটি কন্যা শিশু। একটি পুত্র সন্তান।
    আমার ছেলে দুর্বল ছিল এবং এনআইসিইউ-তে থাকতে হয়েছিল।
    কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ, আজ তারা দুজনেই সুস্থ এবং তিন বছর বয়সে পদার্পণ করছে—আমাদের দ্বিগুণ আনন্দ, আমাদের দ্বিগুণ দোয়ার ফল।

    তাহাজ্জুদ সত্যিই এক অসাধারণ কিছু!

    — ঘটনাটি সংগ্রহ করে অনুবাদ করা হয়েছে
    তাহাজ্জুদ প্রতিযোগিতা আমার শাশুড়ির সাথে যখন জানতে পারলাম আমি গর্ভবতী, আমি গোপনে একটি ছেলের জন্য দোয়া করতাম। আমি আমার ছোট বোনকে নিজের সন্তানের মতো বড় করেছি—তাই এবার আমি শুধু একজন ছেলেকে বড় করার আনন্দ অনুভব করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার শাশুড়ির ছিল অন্য পরিকল্পনা। তিনি সব সময় একটি কন্যা সন্তানের স্বপ্ন দেখতেন, কিন্তু কখনও তা পাননি। তিনি হাসলেন এবং বললেন, “চলো, তাহাজ্জুদের প্রতিযোগিতা করি। তুমি একটি ছেলের জন্য দোয়া করো, আমি একটি মেয়ের জন্য দোয়া করবো। দেখি কে জেতে।” আর সেই থেকেই আমরা দুজনেই রাতে শেষ অংশে আমাদের দোয়া ফিসফিস করে বলতে শুরু করলাম। প্রথম আল্ট্রাসাউন্ড… যমজ! আমরা দুজনেই হাসলাম এবং কেঁদে ফেললাম। যেন আল্লাহ মৃদুস্বরে বললেন: প্রতিযোগিতার দরকার নেই। তোমরা দুজনেই জিতেছো। একটি কন্যা শিশু। একটি পুত্র সন্তান। আমার ছেলে দুর্বল ছিল এবং এনআইসিইউ-তে থাকতে হয়েছিল। কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ, আজ তারা দুজনেই সুস্থ এবং তিন বছর বয়সে পদার্পণ করছে—আমাদের দ্বিগুণ আনন্দ, আমাদের দ্বিগুণ দোয়ার ফল। তাহাজ্জুদ সত্যিই এক অসাধারণ কিছু! — ঘটনাটি সংগ্রহ করে অনুবাদ করা হয়েছে
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
  • "মাথা গরম নয়, মাথা ঠাণ্ডা রাখো।"
    রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ৪৮% উন্নত হয়।
    – ঠাণ্ডা মাথাই বড় সিদ্ধান্ত আনে।
    "মাথা গরম নয়, মাথা ঠাণ্ডা রাখো।" রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ৪৮% উন্নত হয়। – ঠাণ্ডা মাথাই বড় সিদ্ধান্ত আনে। ❄️🧠🎯
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
  • গবেষণায় দেখা গেছে, ৯০% সফল মানুষ উচ্চ EQ-র অধিকারী।
    লোভ নয়, মূল্যবোধই গড়ে তোলে সত্যিকারের নেতৃত্ব।"
    গবেষণায় দেখা গেছে, ৯০% সফল মানুষ উচ্চ EQ-র অধিকারী। লোভ নয়, মূল্যবোধই গড়ে তোলে সত্যিকারের নেতৃত্ব।"🧠📊✨
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
  • #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস
    প্লিজ পেইজটি ফলো করে দিন
    .
    .
    .
    .
    .
    দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
    লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
    ১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
    1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
    আলহ #BMW #photo #photographychalleng— at Rajshahi City । রাজশাহী শহর.
    #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️ প্লিজ পেইজটি ফলো করে দিন🙏 . . . . . দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই। লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)। ১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি। 1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি আলহ #BMW #photo #photographychalleng— at Rajshahi City । রাজশাহী শহর.
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
  • মানুষের সাফল্য অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা কোনটা জানেন? কোনো কাজ পরে করব ভেবে ফেলে রাখা। এই যেমন:

    * আগামীকাল থেকে সকালে উঠে দৌড়াব।
    * পরের মাস থেকে নতুন কিছু শিখব।
    * আগামী বছর একটা বিজনেস শুরু করব বা চাকরি পাব।
    * পরের বার অবশ্যই ভালো পরীক্ষা দেব।

    কিন্তু ওই "একদিন" কখনোই আসে না আপনার জীবনে। আর এই "অপেক্ষা", এই "আগামীকাল" আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রতারক।

    আপনার আসলে সমস্যাটা কোথায়?

    ১. পরিকল্পনা নয়, কাজ শুরু করুন
    পরিকল্পনা করা সহজ, কিন্তু সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করা কঠিন। আমাদের মস্তিষ্ক পরিকল্পনার সময় সাময়িক আনন্দ পায় এবং মনে করে কাজ শেষ। কিন্তু বাস্তবে কাজ শুরু না করলে সেটি শুধু একটা কল্পনা।

    ২. সঠিক মুহূর্তের অপেক্ষা
    “সবকিছু ঠিকঠাক হলে শুরু করব” — এই ভাবনাটা আত্মঘাতী। কারণ জীবন কখনোই নিখুঁত হবে না। এই অপেক্ষার মানে হলো, আপনি ভয় পাচ্ছেন।

    ৩. ছোট পদক্ষেপে অগ্রগতি
    বড় কিছু করার জন্য ছোট কিছু শুরু করাটা জরুরি। আপনি যদি দিনে মাত্র ১০ মিনিটও কিছু করেন, সেটাও আপনার অগ্রগতির প্রথম ধাপ।

    ৪. ব্যর্থতার ভয়
    ব্যর্থতা জীবনের অংশ। আপনাকে ভুল থেকেই শিখতে হবে। ব্যর্থ না হলে সফলতাও আসবে না।

    আপনার জন্য আজকের বার্তা:

    জীবন কখনোই "পরে" বা "কাল" বলে আপনার জন্য অপেক্ষা করবে না। সময় তার মতো এগিয়ে যাবে। আপনি হয় আজ শুরু করবেন, নয়তো পিছিয়ে পড়বেন।

    আজ থেকেই ছোট ছোট কিছু করুন।

    ✓ যদি পড়াশোনা করতে চান, একটা পৃষ্ঠা পড়ুন।
    ✓ যদি ফিটনেস বাড়াতে চান, ৫ মিনিট ব্যায়াম করুন।
    ✓ যদি নতুন দক্ষতা শিখতে চান, ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখুন।
    ✓ কাউকে প্রপোজ করতে চাইলে আজকেই করুন, কারণ কাল সে অন্য কারো হয়ে যেতে পারে।

    যতদিন না আপনি শুরু করছেন, ততদিন সবকিছুই অসম্ভব। আর একবার শুরু করলে সবকিছুই সম্ভব। আজকের ছোট পদক্ষেপটাই হতে পারে আপনার আগামীকালের সাফল্যের ভিত্তি।

    তাই, “আগামীকাল” নয়, “আজ” থেকেই শুরু করুন। কারণ, জীবন বড়ই নিষ্ঠুর। সে আপনার জন্য একদিনও অপেক্ষা করতে রাজি নয়!
    মানুষের সাফল্য অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা কোনটা জানেন? কোনো কাজ পরে করব ভেবে ফেলে রাখা। এই যেমন: * আগামীকাল থেকে সকালে উঠে দৌড়াব। * পরের মাস থেকে নতুন কিছু শিখব। * আগামী বছর একটা বিজনেস শুরু করব বা চাকরি পাব। * পরের বার অবশ্যই ভালো পরীক্ষা দেব। কিন্তু ওই "একদিন" কখনোই আসে না আপনার জীবনে। আর এই "অপেক্ষা", এই "আগামীকাল" আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রতারক। আপনার আসলে সমস্যাটা কোথায়? ১. পরিকল্পনা নয়, কাজ শুরু করুন পরিকল্পনা করা সহজ, কিন্তু সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করা কঠিন। আমাদের মস্তিষ্ক পরিকল্পনার সময় সাময়িক আনন্দ পায় এবং মনে করে কাজ শেষ। কিন্তু বাস্তবে কাজ শুরু না করলে সেটি শুধু একটা কল্পনা। ২. সঠিক মুহূর্তের অপেক্ষা “সবকিছু ঠিকঠাক হলে শুরু করব” — এই ভাবনাটা আত্মঘাতী। কারণ জীবন কখনোই নিখুঁত হবে না। এই অপেক্ষার মানে হলো, আপনি ভয় পাচ্ছেন। ৩. ছোট পদক্ষেপে অগ্রগতি বড় কিছু করার জন্য ছোট কিছু শুরু করাটা জরুরি। আপনি যদি দিনে মাত্র ১০ মিনিটও কিছু করেন, সেটাও আপনার অগ্রগতির প্রথম ধাপ। ৪. ব্যর্থতার ভয় ব্যর্থতা জীবনের অংশ। আপনাকে ভুল থেকেই শিখতে হবে। ব্যর্থ না হলে সফলতাও আসবে না। আপনার জন্য আজকের বার্তা: জীবন কখনোই "পরে" বা "কাল" বলে আপনার জন্য অপেক্ষা করবে না। সময় তার মতো এগিয়ে যাবে। আপনি হয় আজ শুরু করবেন, নয়তো পিছিয়ে পড়বেন। আজ থেকেই ছোট ছোট কিছু করুন। ✓ যদি পড়াশোনা করতে চান, একটা পৃষ্ঠা পড়ুন। ✓ যদি ফিটনেস বাড়াতে চান, ৫ মিনিট ব্যায়াম করুন। ✓ যদি নতুন দক্ষতা শিখতে চান, ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখুন। ✓ কাউকে প্রপোজ করতে চাইলে আজকেই করুন, কারণ কাল সে অন্য কারো হয়ে যেতে পারে। যতদিন না আপনি শুরু করছেন, ততদিন সবকিছুই অসম্ভব। আর একবার শুরু করলে সবকিছুই সম্ভব। আজকের ছোট পদক্ষেপটাই হতে পারে আপনার আগামীকালের সাফল্যের ভিত্তি। তাই, “আগামীকাল” নয়, “আজ” থেকেই শুরু করুন। কারণ, জীবন বড়ই নিষ্ঠুর। সে আপনার জন্য একদিনও অপেক্ষা করতে রাজি নয়!
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
  • ছেলেটি খুব রাগী। একদিন তার বাবা তাকে একটি পেরেকভর্তি প্যাকেট দিয়ে বললেন, "যতবার তুমি রেগে যাবে, এখান থেকে একটি পেরেক হাতুড়ি দিয়ে আমাদের বাড়ির এই পাথরের পিলারে গেঁথে দিবে।"
    প্রথম দিনেই ছেলেটিকে ৩৯টি পেরেক মারতে হলো, কারণ সে ওইদিন ৩৯ বার রেগে গিয়েছিল! সে তখন ভাবল, কষ্ট করে পেরেক মারার চেয়ে রাগ কমিয়ে ফেলা ভালো।
    পরদিন থেকে ছেলেটি রাগ নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করতে লাগল। প্রথমদিকে ব্যর্থ হলেও, তীব্র ইচ্ছাশক্তির কারণে সে সপ্তাহখানেকের মধ্যে রাগ বশে আনা শিখে গেল। ধীরে ধীরে পেরেক মারা কমতে থাকল এবং অবশেষে এমন একদিন এলো যেদিন আর তাকে একটিও পেরেক মারতে হলো না।
    তখন বাবা ছেলেকে ডেকে বললেন, "পিলারের পেরেকগুলো তুলে ফেলো।" ছেলেটি মনে মনে বেশ বিরক্ত হলো, কারণ পেরেক মারার চেয়ে তোলা অনেক বেশি কঠিন। তারপরও সে তার বাবার আদেশ পালন করল।
    পেরেক তোলা শেষ হলে বাবা ছেলেকে পিলারের দিকে দেখিয়ে বললেন, "দেখ, পাথরের ওপর পেরেকের গর্তগুলো এখনও রয়ে গেছে। পিলারটিকে কখনোই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে না! যখন তুমি রেগে গিয়ে কারো মনে আঘাত দাও, তখন তার মনেও ঠিক এমনই একটা ক্ষত তৈরি হয়, যা কখনোই পুরোপুরি মুছে ফেলা যায় না।"
    শিক্ষা: আঘাত দেওয়া সহজ, কিন্তু চিহ্ন মুছে ফেলা অনেক কঠিন।
    সংগৃহীত
    ছেলেটি খুব রাগী। একদিন তার বাবা তাকে একটি পেরেকভর্তি প্যাকেট দিয়ে বললেন, "যতবার তুমি রেগে যাবে, এখান থেকে একটি পেরেক হাতুড়ি দিয়ে আমাদের বাড়ির এই পাথরের পিলারে গেঁথে দিবে।" প্রথম দিনেই ছেলেটিকে ৩৯টি পেরেক মারতে হলো, কারণ সে ওইদিন ৩৯ বার রেগে গিয়েছিল! সে তখন ভাবল, কষ্ট করে পেরেক মারার চেয়ে রাগ কমিয়ে ফেলা ভালো। পরদিন থেকে ছেলেটি রাগ নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করতে লাগল। প্রথমদিকে ব্যর্থ হলেও, তীব্র ইচ্ছাশক্তির কারণে সে সপ্তাহখানেকের মধ্যে রাগ বশে আনা শিখে গেল। ধীরে ধীরে পেরেক মারা কমতে থাকল এবং অবশেষে এমন একদিন এলো যেদিন আর তাকে একটিও পেরেক মারতে হলো না। তখন বাবা ছেলেকে ডেকে বললেন, "পিলারের পেরেকগুলো তুলে ফেলো।" ছেলেটি মনে মনে বেশ বিরক্ত হলো, কারণ পেরেক মারার চেয়ে তোলা অনেক বেশি কঠিন। তারপরও সে তার বাবার আদেশ পালন করল। পেরেক তোলা শেষ হলে বাবা ছেলেকে পিলারের দিকে দেখিয়ে বললেন, "দেখ, পাথরের ওপর পেরেকের গর্তগুলো এখনও রয়ে গেছে। পিলারটিকে কখনোই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে না! যখন তুমি রেগে গিয়ে কারো মনে আঘাত দাও, তখন তার মনেও ঠিক এমনই একটা ক্ষত তৈরি হয়, যা কখনোই পুরোপুরি মুছে ফেলা যায় না।" শিক্ষা: আঘাত দেওয়া সহজ, কিন্তু চিহ্ন মুছে ফেলা অনেক কঠিন। সংগৃহীত
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
  • তুমি যতই দামি জিনিস হও না কেন ভুল জায়গায় পড়লে তুমি মূল্যহীন
    তুমি যতই দামি জিনিস হও না কেন ভুল জায়গায় পড়লে তুমি মূল্যহীন
    0 Commentarios ·0 Acciones ·0 Vista previa
Almeet https://almeet.com