PayPal ও Wise-এর দাবিতে আমরা মুখ খুলেছি!
বাংলাদেশের তরুণ সমাজ, ফ্রিল্যান্সার ও উদ্যোক্তাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আমরা সম্মেলন করেছি — PayPal ও Wise চাই এই ন্যায্য দাবিকে সামনে রেখে।
এই সম্মেলন ছিল আমাদের কণ্ঠস্বর, আমাদের প্রয়োজনের প্রতিবিম্ব।
আপনারাও আওয়াজ তুলুন — কারণ ডিজিটাল বাংলাদেশ তখনই সফল হবে, যখন আমরা আন্তর্জাতিক পেমেন্টে স্বাধীন হবো।
#PayPalInBangladesh #WiseInBangladesh #FreelancersVoice #WeWantPayPal #highlight

আপনার ফেসবুক পেজকে বুস্ট করুন—এই ১০টি ফ্রি AI টুল দিয়ে!

ফেসবুক পেজ চালাচ্ছেন? তাহলে কনটেন্ট তৈরি, ডিজাইন ও মার্কেটিংয়ের জন্য এই ১০টি ফ্রি AI টুল আপনাকে দিবে পেশাদারদের মতো কাজের ক্ষমতা, একদম বিনামূল্যে!

১) Canva AI – পোস্ট ডিজাইন ও রিল বানাতে অসাধারণ সহজ টুল।

২) ChatGPT – ক্যাপশন, কনটেন্ট ও ইনবক্স মেসেজ তৈরিতে অপ্রতিরোধ্য।

৩) Lumen5 – লেখাকে রিল বা ভিডিও কনটেন্টে রূপান্তর করে।

৪) Copy.ai – বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কপি রাইটিংয়ে কাজে লাগে।

৫) Remove.bg – ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড সরিয়ে প্রফেশনাল লুক দেয়।

৬) Pictory – ব্লগ বা স্ক্রিপ্ট থেকে ভিডিও বানাতে সাহায্য করে।

৭) Descript – ভয়েস রেকর্ডিং ও ভিডিও এডিটিং সহজ করে তোলে।

৮) NameSnack – ফেসবুক পেজের জন্য ইউনিক নাম সাজেস্ট করে।

৯) Hootsuite Free Plan – শিডিউল করে পোস্ট দিতে সাহায্য করে।

১০) Looka – সহজেই লোগো ও ব্র্যান্ড রঙ তৈরি করতে সাহায্য করে।

এই ফ্রি টুলগুলো ব্যবহার করে আপনার পেজকে দিন এক পেশাদারী লুক ও গতি!

#FacebookPageBoost #FreeAITools #DigitalMarketingBangla #ContentCreationTools #CanvaAI #ChatGPTBangla #RemoveBG #SocialMediaTips #বাংলা_টেক_আর্টিকেল #ফেসবুক_পেজ_টিপস

৩০টি ফ্রি AI ভিডিও টুল! ভিডিও এডিটিং না জানলেও এখন আপনি নিজেই বানাতে পারবেন প্রফেশনাল ভিডিও!

আপনি কি ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা অন্য কোনো প্ল্যাটফর্মে ভিডিও বানান? ভিডিও এডিটিং শেখা না থাকলেও এখন ৩০টি ফ্রি AI টুল দিয়ে আপনি নিজেই বানাতে পারবেন চমৎকার প্রফেশনাল ভিডিও!

চলুন জেনে নেই কোন টুল কী কাজে লাগে:

১) Pictory – শুধু লিখে দিলেই ভিডিও বানিয়ে দেয়, ভয়েসসহ।
২) Lumen5 – ব্লগ বা আর্টিকেল থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৩) Runway ML – ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ, ভিডিও রিস্টোর, স্মার্ট কাটসহ আরও অনেক কিছু।
৪) Synthesia – AI স্পিকার দিয়ে যেকোনো ভাষায় ভিডিও তৈরি।
৫) InVideo – টেমপ্লেট দিয়ে সহজে মার্কেটিং ভিডিও বানানো যায়।
৬) Descript – টেক্সট দিয়ে ভিডিও এডিট করা যায়, ভয়েসও এডিট করা যায়।
৭) Veed.io – অনলাইন ভিডিও এডিটিং, সাবটাইটেল অটো যুক্ত করে।
৮) Flexclip – সহজ ইন্টারফেসে স্লাইড ভিডিও, টেক্সট ও অডিও যুক্ত করার সুযোগ।
৯) CapCut (AI) – স্মার্ট কাট, রিমুভাল, এফেক্টসসহ অসাধারণ টুলস।
১০) Magisto – অটো ভিডিও তৈরি করে AI দিয়ে।
১১) Wisecut – ভিডিও থেকে নিরবতা কেটে সাবটাইটেল যুক্ত করে।
১২) Animoto – ফটো থেকে ভিডিও বানায় প্রফেশনাল লুকে।
১৩) Steve.ai – স্ক্রিপ্ট দিলেই ভিডিও তৈরি করে কার্টুন বা লাইভ অ্যাকশন ফর্মে।
১৪) Kaiber – ছবি ও ভিডিও থেকে সিনেমাটিক এফেক্টস যুক্ত করে।
১৫) DeepBrain – ফেস ও ভয়েস দিয়ে প্রেজেন্টেশন ভিডিও তৈরি।
১৬) Heygen – বাস্তবধর্মী ভিডিও তৈরি করে মুখে ভাষা বদলে।
১৭) Rephrase.ai – ভিডিওতে কাস্টমাইজড AI মুখ ব্যবহার করে।
১৮) Synthesys – রিয়েলিস্টিক ভয়েসওভার ও মুখ নিয়ে ভিডিও তৈরি করে।
১৯) Elai.io – প্রোডাক্ট ভিডিও বা প্রেজেন্টেশন বানাতে ভালো।
২০) Clipchamp – উইন্ডোজ ইউজারদের জন্য সহজ ভিডিও এডিটিং টুল।
২১) Powtoon – অ্যানিমেটেড প্রেজেন্টেশন ও ভিডিওর জন্য বিখ্যাত।
২২) Tome – ভিজ্যুয়াল ও ইনফোগ্রাফিক ভিডিওর জন্য আদর্শ।
২৩) Designs.ai Videomaker – সহজে প্রোমো ভিডিও বানানো যায়।
২৪) Murf.ai – ভয়েসওভার দিয়ে ভিডিও তৈরি করতে সহায়ক।
২৫) Wave.video – সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও মার্কেটিংয়ের জন্য দারুণ।
২৬) Veed Studio – ফিচার-সমৃদ্ধ ভিডিও এডিটিং প্ল্যাটফর্ম।
২৭) AutoDraw + Video – হাতে আঁকা ছবিকে ভিডিওতে রূপান্তর করে।
২৮) Kapwing – ভিডিও কাট, সাবটাইটেল, ট্রান্সলেশন—সব এক জায়গায়।
২৯) Canva Video Editor – প্রেজেন্টেশন ও রিল টাইপ ভিডিও বানানো যায় সহজে।
৩০) Remove.bg + Canva – ছবি ও ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে ভিডিওতে যুক্ত করতে সহজ টুলস।

এইসব টুল ব্যবহার করে আপনি নিজের কনটেন্টকে এক লেভেল ওপরে নিয়ে যেতে পারবেন—একেবারেই ফ্রি!

#AIvideoTools #FreeVideoTools #বাংলায়ভিডিওএডিট #ContentCreation #BanglaTech #YouTubeTips #FacebookVideo #InstagramReels #AItoolsBangla #ভিডিওবানান #ডিজিটালবাংলাদেশ #TechForCreators #AIContentBangla

বাংলাদেশ ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক হয়তো অবশেষে খারাপের দিকেই যাচ্ছে ।

ভারতীয় ভূখণ্ডকে ব্যবহার করে এতদিন নেপাল, ভুটান, মায়ানমারে পণ্য রফতানি করতো বাংলাদেশ।

ভারতের ভূখন্ড ব্যবহার করে পণ্য রফতানির চুক্তি হয়েছিলো ২০২০ সালের ২৯ জুন ।

এটা মূলত ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি । বলতে গেলে —

নেপাল ও ভূটানের সাথে ভারতের চুক্তির কারণেই বাংলাদেশ এই সুযোগ পেতো ।

কিন্তু— এবার ঘোষণা দিয়ে সেই রাস্তা বন্ধ করে দিল কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার ।

অর্থাৎ এখন আর শুল্কবিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে ভারতের বন্দর, বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারবে না বাংলাদেশ । সীমান্ত পেরিয়ে কন্টেনার, বন্ধ ট্রাক আর প্রবেশ করতে পারবে না। ( তথ্যসূত্র- ১)

এরকমটা হুট করে কেনো করলো নরেন্দ্র মোদি?

ইউনুস সরকারের চীন সফর নিয়ে ভারত যথেষ্ট অসন্তুষ্ট ছিলো ।

কেনো?

বিশ্লেষকরা বলতেছে — এতে ভারত নির্ভরতা কমতেছে, তাই ।

বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ মানুষ ভারতে চিকিৎসা নিতে যায় । কিন্তু হাসিনা সরকার পতনের পর - মোদি চাইছিলো সে চিকিৎসা বন্ধ করে বাংলাদেশকে কিছুটা চাপে রাখতে ।

ভারতের ভিসা ইতোমধ্যে পাওয়া যাচ্ছে না ।

ইউনুস সাহেব বিকল্প খুঁজে নিলেন চীনকে ।

চীনের কুনমিং এ বাংলাদেশের জন্য চারটি হাসপাতাল বরাদ্দ করা হয়েছে ।

চীনের উদ্যোগে ঢাকায় কিছু হাসপাতাল গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। হাসপাতালগুলোতে রোবটিক ফিজিও থেরাপির, কার্ডিভাস্কুলার , ভেহিকল সাপ্লাই দেওয়ার কথা বলা হয়েছে ।

( তথ্যসূত্র- ২)

মোদিজি এসব সহ্য করলেন । কিন্তু সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেলো ইউনুস সরকার যখন বিবৃতি দিয়ে বসলেন —

"সেভেন সিস্টার ল্যান্ডলক - আর আমরা সেভেন সিস্টারের অভিভাবক। "

এই বিবৃতি ভারতে তুমুল আলোচনার ঝড় তুলে রীতিমত ।

এরই প্রেক্ষ্মিতে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা চাপ দিয়ে ভারতীয় ভূখন্ড বন্ধ করে দেয় আজ ।

এর বিপরীত পরিস্থিতি কি হতে পারে?

বাংলাদেশ মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দিবে ভারতের জন্য ?

এরকমটা হতে পারে ভেবেই , ভারত কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর ও মংলা আগের থেকেই দাবি করতেছে ।

কিছুদিন আগেই ভারতীয়রা হাঁক দিচ্ছিলো , আমরা চট্টগ্রাম আমাদের মানচিত্রে যোগ করবো । আর চট্টগ্রাম বাসী আওয়াজ দিচ্ছিলো —

" আমরা ভারতের সব গরু দিয়ে মেজবান খাবো। "

এই সপ্তাহে ত্রিপুরার মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য আবার হুঁশিয়ারি দিলেন -

"উই উইল ডু ইট, এট এনি কস্ট। ১৯৪৭ এ আমাদের চট্টগ্রাম হাতছাড়া করা উচিত হয় নি ।

এই ভুল আমাদের ভোগাচ্ছে । "

কথা হলো , তারা মংলা কেনো চায়? চট্টগ্রাম বন্দর কেনো চায়?

ভারতের মূল ভূখন্ড থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চল বিচ্ছিন্ন।

বাংলাদেশের ট্রানজিট সুবিধায় মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য সহজে আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরামে যায় ।

ভারতের সেভ হয় ৩০% অর্থ , সাথে সময় ।

কিন্তু বাংলাদেশ যদি এই পথ বন্ধ করে দেয়?

এর বিকল্প হিসেবে ভারত ২০০৮ সালে মায়ানমারের সাথে " Kaladan Multi-Model Transit Transport project ( KMTTP) চালু করে ।

কিন্তু এই প্রজেক্ট কার্যকরী না একদমি ।

প্রথমত , যে রাজ্য দিয়ে এই ট্রানজিট চালু হয়েছে মায়ানমারের সে রাখাইন রাজ্য এখন রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভুগছে । এ পথ নিরাপদ না ।

দ্বিতীয়ত , একই রাজ্যকে চীন " Belt And Road Initiative (BRI) - তে ব্যবহার করছে । যা ভারতের KMTTP প্রজেক্ট এর অঞ্চলকে ছেদ করে ।

কিন্তু মায়ানমারের উপর চীনের প্রভাব এতো বেশি —
ভারত সেখানে পাত্তা পাবে না ।

তৃতীয়ত, সময় বেশি যাবে । ব্যয় বেশি হবে। লস প্রজেক্ট ।

অর্থাৎ মংলা বন্দর এবং চট্টগ্রাম বন্দর যদি বন্ধ করা হয় , ভারত মারা খাবে ।

এতদিন শেখ হাসিনা শুধু দিয়েই গিয়েছিলেন —
" তাই ভারত আমাদের বন্ধু ছিলো । "

যখন ভাল্লুক আসলো —
ইউনুস সরকারকে ফেলে সেই বন্ধু গাছে উঠে গেলো ।

হাসিনা একবার গর্ব করে ভারতের সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন - ভারত কখনোই বলতে পারবে না আমরা ভারতকে ঠকিয়েছি । বরং ভারতকে বেশিই দিয়েছি।

এই ২০২৪ সালের অর্থবছরেও ভারত আমাদের দেশে রফতানি করে ১২.৯০ মার্কিন ডলার। আর আমরা?
১.৮ বিলিয়ন ।

কিন্তু সেই ভারতই এখন বোল পাল্টাচ্ছে ।

আমের আঁটির রস শেষ? না তেতো লাগছে?

যারা আওয়ামীলীগ করেন — আপনি আমারে বিএনপির দালাল বইলা গালি দিতে পারেন । ইউনুসের দালাল বইলা গালি দিতে পারেন ।

কিন্তু বিএনপির যখন জন্ম হয় নি - ইউনুসের ও যখন জন্ম হয় নি , তখন দেশের কোনো একজন দালাল বলে গিয়েছিলেন —

"ভারত বাংলাদেশের কখনো বন্ধু হইতে পারে না । এই সত্য তুমি যতো তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবা, ততোই ভালো। "

বছর বছর যে বন্যার পানি বাংলাদেশে আসে , তারা কখনো আওয়ামীলীগ বিএনপির ঘর বাড়ি চেক করে মানুষদের ভাসিয়ে নিয়ে যায় নি ।

নিয়েছে বাংলাদেশীদের, যে সীমান্ত কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ ঝুলে ছিলো - ঠিক তার ওপারে বসে হেসেছে —

ভারত!

রা|ফা|হ আর নেই। পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে রা|ফা|হ।
অল্প সময়ের মধ্যে গা.জাও নিঃশব্দে মিলিয়ে যাচ্ছে দুনিয়ার মানচিত্র থেকে।
একটি একটি করে আলো নিভে যাচ্ছে, একটি একটি করে নিঃশ্বাস থেমে যাচ্ছে।
আমরা বাঁচার আর্তনাদ পাঠালেও — পৃথিবী কানে দেয়নি।
"আপনারা আমাদের কেবল জান্নাতে খুঁজে পাবেন।
বিদায়! হে ইতিহাসের সবচেয়ে নিষ্ঠুর উম্মত..."
— গা.জা থেকে ফেসবুকে সালেহ আল জাফরীর শেষ চিঠি।

শেষ আপডেট :
গা*জায় খাবারের প্রয়োজন নেই লাগবে অক্সিজেন। সারা বিশ্বের মিডিয়া কর্মীদের গা*জা প্রবেশে নিষেধ
আলজাজেরা,CNN ,NBC সব সংবাদকর্মীদের গা*জা ছাড়ার জন্য আল্টিমেটাম দিয়েছে IDF (isr*ael Defence force )
কয়েক ঘন্টার মধ্যে গা*জা মুছে যাবে, নিঃশেষ হয়ে যাবে। আপনারা আমাদের কেবল জান্নাতে খুঁজে পাবেন। বিদায়! হে ইতিহাসের সবচেয়ে নিষ্টুর উম্মত...
-গাজা থেকে ফেসবুক বার্তায় সালেহ আল জাফরী..

**বিং থেকে ট্রাফিক জেনারেশন ( Proven Tips ) **

গুগলে ধারাবাহিক আপডেট এ হতাশ হয়ে ব্লগিং বাদ না দিয়ে আমার মত বিং এ চেষ্টা করুন, বিং আপনাকে হতাশ করবে না। বিং থেকে ট্রাফিক পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে:

**১. টেকনিক্যাল সমস্যা ফিক্স করুন: **

বিং থেকে ট্রাফিক পাওয়ার পূর্বশর্ত হল আপনার সাইট এর সকল টেকনিক্যাল সমস্যা ফিক্স করা। সেজন্য আপনি বিং ওয়েবমাস্টার টুলস এই পাবেন সাইট স্ক্যান এর অপশন যেটা Semrush বা Ahref অডিট থেকে বেশি কার্যকর।

প্রতিটি সমস্যা ই ফিক্স করে নিবেন, যেহেতু এটা বিল্ড ইন তাই এখানে যা শো করবে সেটাই সমস্যা, নিজে থেকে এক্সট্রা কোন ডিসেশন নিবেন না।

**বিং এর কমন কিছু টেকনিক্যাল সমস্যা :**

**Short Title**: আমরা সাধারণত Home, Blog এই টাইপের পেইজ গুলোর নাম এরকম ছোট ই রাখি, বিং এ স্ক্যান করলে দেখবেন টাইটেল ছোট সমস্যা ধরে বসে থাকবে, যদিও এটা মেজর সমস্যা না তাও টাইটেল টা বড় করে নিবেন।

**Lonely Page**: আপনার সব ক্যাটাগরি পেইজ মেনু তে রাখবেন, প্রয়োজন এ সাব মেনু করে রাখবেন যাতে হোম পেইজ থেকে সরাসরি ঐ পেইজ এ যাওয়া যায়। যদি সেটা না করেন তাহলে ঐ পেইজ এ ইজিলি যাওয়া যাবে না সেটা বিং Lonely পেইজ ধরে রাখবে যেটা আপনার SEO তে ভাল প্রভাব ফেলবে। এ সমস্যা ফিক্স করার জন্য schema sitelink search box schema করে নিবেন তাহলে কোন সমস্যা ই হবে না।

**Alt Text**: আপনার সব ইমেজ এ মাস্ট Alt Text থাকতেই হবে।

সাইট স্ক্যান করলে এরকম আরো অনেক সমস্যা বের হবে, ইউটিউব/চ্যাটজিপিটি এর সহায়তা নিয়ে সব গুলো ই সলভ করবেন।

**২. ইন্ডেক্সিং সমস্যা ফিক্স করুন**

টেকনিক্যাল সমস্যা ফিক্স করার পর আপনার সাইট লাইভ করার জন্য রেডি। বিং রোবট যদি আপনার সাইট খোজে না পায় তাহলে এত আয়োজন করে কোন লাভ নাই। তাই ইন্ডেক্সিং সমস্যা ফিক্স করতে হবে এখন।

বিং গুগলের মত তাড়াতাড়ি আর্টিকেল ইন্ডেক্স করে না, প্রথম প্রথম আমি আর্টিকেল ২-৩ দিনে ইন্ডেক্স না হলে বারবার ইমেইল করতাম, ওদের একজন প্রতিনিধি পরে বিরক্ত হয়ে আমাকে রিপ্লাই দিয়েছিল বারবার ইমেইল করা লাগবে না ওদের ইন্ডেক্সিং এ টাইম লাগে, পরে আর ইমেইল করি নি কখনো যাস্ট টেকনিক্যাল সমস্যা ফিক্স করে ভাল কন্টেন্ট দিতাম, আলহামদুলিল্লাহ ভালো ট্রাফিক পাচ্ছি।

**কিভাবে তাড়াতাড়ি ইন্ডেক্স করবেন**

SEO টুলস হিসেবে Rank Math ইউজ করবেন, যে ইমেইল দিয়ে বিং ওয়েবমাস্টার খোলবেন সেটা দিয়েই Rank Math লগ ইন করবেন। তাহলে অটো Index Now টুলস এর সাথে কানেক্ট হয়ে যাবে, Rank Math দিয়ে SEO করে আর্টিকেল পাবলিশ করলেই বিং সিগন্যাল পেয়ে যাবে এবং আর্টিকেল কিছু দিনের মধ্যে ই ইন্ডেক্স করবে কোয়ালিটি ঠিক থাকলেই।

আর্টিকেল পাবলিশ করে তারপরও ম্যানুয়ালি ইন্ডেক্স রিকুয়েষ্ট দিবেন তাহলে তাড়াতাড়ি হবে।

**৩. কন্টেন্ট ম্যাটার করে?????**

অবশ্যই, কন্টেন্ট ই সবকিছু। আগের সব কাজ করা হয়েছে যাতে কন্টেন্ট টা স্মুথলি ইন্ডেক্স হয়। ইন্ডেক্স হওয়া আর র‍্যাংক করা কিন্তু এক কথা না, টেকনিক্যাল ইস্যু আর ইন্ডেক্সিং রিকুয়েষ্ট মানে রোবট আনতে পারলে আর কন্টেন্ট মোটামুটি হলেও বিং এ ইজিলি ই ইন্ডেক্স করবে।

আর্টিকেল লিখার জন্য গুগলে যে EEAT GUIDELINES মেনে লিখেন সেটাই ফলো করবেন। পাশাপাশি AEO Optimise করে নিবেন কারন বিং Ai Optimise Search Engine সেখানে AEO এর ব্যবহার অনেক বেশি। সবচেয়ে বেশি ইম্পোর্টেন্ট হল Readability, এটা ঠিক থাকলেই অনেকটা কাজ হয়ে যায়। এগুলো নিয়ে আমার ইউটিউব চ্যানেল এ ভিডিও আছে Writing with ChatGPT লিখে সার্চ করলেই পাবেন।

কিন্তু ইন্ডেক্স হলেই যে ট্রাফিক পাবেন বিষয় টা এমন না, ইন্ডেক্স হলে আপনার ৩০% কাজ কম্পলিট হয়েছে মানে বাকি আছে আরো ৭০%।

**কিভাবে ট্রাফিক পাব ; (কন্টেন্ট আপডেট ৫০%)**

ইন্ডেক্স করা পর্যন্ত যদি ৩০% হয় বাকি থাকে ৭০% কাজ যেটার ৫০% হল কন্টেন্ট আপডেট আর ২০% হল ব্যাকলিংক।

আপনার আর্টিকেল যখন ইন্ডেক্স হবে ১০-১৫ দিন বিং ওয়েবমাস্টার টুলস এ দেখবেন কোন না কোন কিওয়ার্ড এর জন্য ইম্প্রেশন পাচ্ছে। ক্লিক না আসুক ইম্প্রেশন আসলেই হবে শুরুর দিকে তাহলে বুঝবেন ঠিক রাস্তায় আছেন। এখন যে ওয়েবপেজ এর জন্য কিওয়ার্ড ইম্প্রেশন পাচ্ছে সেখান থেকে ডাটা নিন।

ডাটা হিসেবে নিবেন কোন কোন কিওয়ার্ড ইম্প্রেশন পাচ্ছে আর কোন এলাকায় পাচ্ছে সেটা US নাকি UK নাকি অন্য কোথাও।

ডাটা গুলো নিয়ে চ্যাটজিপিটি দিয়ে আর্টিকেল আপডেট করুন। আপনার সুবিধার জন্য প্রম্পট দিচ্ছি, প্রয়োজন হলে ভিডিও বানানো যাবে যদি লোকের ইন্টারেস্ট থাকে।

প্রথমে আপনার আর্টিকেল টা একটা ডক ফাইলে নিবেন সাথে এই প্রম্পট টা দিবেন ChatGPT তে

Please Analyze My Article. this Article Getting Impression from these Country :

( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)
( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)
( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)

And getting impression for these keywords:

( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)
( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)
( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)
( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)
( এখানে এড করুন বিং ওয়েবমাস্টার থেকে)

I want to optimize my article. Please analyze it and tell me where and how I need to make changes. No need to rewrite the entire article—just mention the specific places that need improvement and what changes are required.

While making changes, I need to ensure the following:

1. The article must fulfill EEAT guidelines.

2. It must satisfy the search intent for the target keywords.

3. There should be no keyword stuffing.

4. The writing must have high readability and avoid technical jargon.

Based on these guidelines, please point out where and what I need to change.

এই প্রম্পট টা দিবেন, শুধু কান্ট্রী আর কিওয়ার্ড বসিয়ে নিবেন। তাহলেই চ্যাটজিপিটি আপনার আর্টিকেল আপডেট করে দিবে। আর এভাবে আপডেট করলে আরো ১০-১৫ দিন পরে দেখবেন আরো অনেক বেশি কিওয়ার্ড থেকে ইম্প্রেশন পাচ্ছেন এবং সাথে ক্লিক আসতেসে। সেখান থেকে ডাটা নিয়ে আবার সেইম ভাবে আপডেট করতে থাকবেন, গুগল বিং উভয়ই কন্টেন্ট আপডেট পছন্দ করে তাই কন্টিনিউ করলে অটো ট্রাফিক বেড়ে যাবে।

**৪. ব্যাকলিংক ( ২০% ) **

আপনার ইতিমধ্যে ৮০% কাজ শেষ, বাকি ২০% কাজ। % হিসেবে কম মনে হলেও বিং ট্রাফিক জেনারেশন এ এটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সাইট এর সকল টেকনিক্যাল সমস্যা ফিক্স করলেও যদি ব্যাকলিংক না থাকে তাহলে দেখবেন বারবার নোটিফিকেশন আসবে টেকনিক্যাল সমস্যা এর মত করে।

বিং ব্যাকলিংক আর গুগল ব্যাকলিংক কিন্তু সেইম না, গুগলে যেখানে রিলেভেন্ট সাইট আর ট্রাফিক থাকা লাগে না হলে কোন দাম দেয় না বিং এ কিন্তু তেমন না। বিং এ অথোরিটি মেটার করে সাথে যদি ট্রাফিক থাকে তাহলে ভাল। বাট হাই অথোরিটি সাইট থেকে ব্যাকলিংক করতে হবে।

শুরুর দিকে আপনি ফ্রি ব্যাকলিংক করে কাজ চালাতে পারবেন। সেজন্য wiki, profile, directory, bookmarking টাইপের ফ্রি ব্যাকলিংক গুলো করবেন। ব্যাকলিংক করার সময় অবশ্যই স্পাম স্কোর চেক করে নিবেন। শুধু অথোরিটি দেখে করলে হবে না, সাইটের স্পাম স্কোর বেড়ে গেলে সব কষ্ট ই মাটি। তাই ১% এর বেশি স্পাম স্কোর থাকলে ঐখানে কোন ব্যাকলিংক করবেন না যতই অথোরিটি বেশি থাকুক। ফ্রি ব্যাকলিংক নিয়ে ভিডিও করা যাবে যদি ইন্টারেস্টেড থাকেন, কোন কোন রিসোর্স থেকে করবেন সেটা নিয়ে বানাব।

মূলত আমাদের কোর্স : $0-$100 within 3Month এর ১১ তম ভিডিও বিং ট্রাফিক জেনারেশন নিয়ে স্ক্রিপ্ট লিখার জন্য এগুলো লিখলাম। যারা কোর্স এ জয়েন করেন তাদের অনেকেই রিকুয়েষ্ট করছিলেন অনেকদিন যাবত বিং ট্রাফিক কিভাবে আনা যায় সেটা নিয়ে টিপস দিতে তাই এটা ফ্রি তে শেয়ার করলাম।

যারা কোর্স এ জয়েন করেছেন তারা ৬ তারিখ এ এই পুরো স্ক্রিপ্ট নিয়ে ভিডিও পাবেন।

যারা কোর্স এ জয়েন করেন যাস্ট শুধু এই ভিডিও চাইলে পারচেজ করতে পারবেন মাত্র ১০০ টাকায়। শুধু ১১ তম ভিডিও যেটা কিভাবে আমার সাইট এ বিং থেকে ট্রাফিক পাচ্ছি সেটা দেখাব। আর সম্পূর্ণ কোর্স এ জয়েন করতে পারবেন মাত্র ১০০০ টাকাতে সেখানে দেখানো হয়েছে শুন্য থেকে সাইট বানিয়ে কিভাবে আর্টিকেল লিখতে হয়। এখন ট্রাফিক জেনারেশন নিয়ে কাজ চলতেসে।